পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

পড়শি যদি আমায় ছুঁতো যম যাতনা সকল যেত দূরে: লালন সাঁই

hhhhhhhhhhhhhh

হিমাচল, উত্তরাখণ্ড হয়ে কেরল ছাড়িয়ে সিকিম সহ ভারতের পার্বত্য অঞ্চলে এসবই এখন নিউ নরম্যাল। সব এক্সট্রিমগুলো ঘন ঘন ঘটছে একই সাথে, একই বা ভিন্ন অঞ্চলে। প্রশ্ন উঠছে বড় বাঁধের অযৌক্তিকতা ও বিপর্যয় ক্ষমতা নিয়ে। তিস্তার ওপর একাধিক বাঁধ তৈরি ও নদী দখল করার জন্য তিস্তার গতিপথই বদলে গেছে। সিকিম যাওয়ার পথে বারবার বিপর্যয় নেমে আসছে। কিন্তু কী করণীয়, তা নিয়ে আমরা এতোটুকুও চিন্তিত ?

Read more


এ বছর উত্তর ভারতের তাপমান এক নাগাড়ে যেভাবে ৪৮–৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে থেকেছে, তা কিন্তু হুট করে হয়নি। শিল্প বিপ্লবের আগে ১৮৫০ থেকে ১৯০০ সাল পর্যন্ত বিশ্বের তাপমাত্রা যা ছিল, এখন তা বেড়ে গেছে ১.৫৮ ডিগ্রি! সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা এক ধাক্কায় বেড়ে হয়েছে ২১.০৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস! অথচ মাত্র ৮ বছর আগে, ২০১৬ সালে, এই তাপমাত্রা ছিল ২০.৯৫ ডিগ্রি! ভারতের আবহবিদদের পর্যালোচনায় দেখা গেছে গত দুই দশকে, ২০০১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত দেশের গড় তাপমাত্রা ০.৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই বৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি হয়েছে মার্চ থেকে জুন মাসে। এ বছর এত বেশি তাপপ্রবাহ স্মরণাতীত কালে দেখা যায়নি।

Read more


নানা বিষয় দেশের বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক দলগুলো তাদের ম্যানিফেস্টোতে এনেছে। কিন্তু প্রায় প্রতিটি বড় রাজনৈতিক দল "ক্লাইমেট চেঞ্জ" বা "জলবায়ু পরিবর্তন"-এর মত বিষয়কে নিয়ে একটি কথাও উল্লেখ করেনি তাদের ম্যানিফেস্টোতে। তাহলে বিষয়টি এক কথাতে কি দাঁড়াল? দেশের ভবিষ্যৎ যে রাজনৈতিক দলের হাতে যাবে, তাদের পরিবেশ সম্পর্কে বিন্দু মাত্র কোন সচেতনতা নেই। কিছু বাম দলের ইস্তেহারে এই পরিবেশের কথা বলা হলেও, বেশীরভাগ রাজনৈতিক দল এই বিষয়ে উদাসীন।

Read more


‘সুস্থায়ী উন্নয়ন লক্ষ্য’ -৬ এর উদ্দেশ্য হল, ২০৩০ সালের মধ্যে সকলের জন্য জল এবং স্যানিটেশনের ব্যবস্থা করা। পাশাপাশি জলের টেকসই কাঠামো গড়ে তোলা। এই লক্ষ্যে গোটা বিশ্বকে এক সুতোয় বাঁধতে, জাতিসংঘ গত বছর মার্চে, নিউ ইয়র্কে প্রথম জল বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করে। বর্তমানে গোটা বিশ্ব ভয়াবহ জল সংকটের মুখে।

Read more


ভাস্কো ডা গামা ১৪৯৭ সালের জুলাই ৮ পর্তুগালের লিসবন শহর থেকে যাত্রা শুরু করলেন। এই দিনটি ভারতের উপমহাদেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং পরিবেশক্ষেত্রে এক অপ্রাত্যাহারযোগ্য প্রভাব ফেলেছে। জলদস্যু হওয়ার কারণে তিনি জানতেন যে তিনি যেমন কোনও এক সময় একদল জাহাজকে সমুদ্রে দেখলেই আক্রমণ করতেন, তেমনি মাঝ সমুদ্রে তাঁদের জাহাজ দেখলেও অন্যন্যরা তাঁদের আক্রমণ করতে পারে।

Read more


ইউরোপীয় লুঠেরার দল ‘মশলা বাণিজ্য’ অভিযানকে পরিণত করেছিল দেশ দখলে। লুঠে নিয়ে গিয়েছিল এদশের সম্পদ, ধ্বংস করতে শুরু করেছিল প্রকৃতি-পরিবেশকে

Read more


পাম তেল বেশ কিছুদিন অতি লাভজনক আন্তর্জাতিক ব্যবসা। দানবীয় বহুজাতিক কোম্পানিরা দুভাবে এর উৎপাদন বৃদ্ধি করে – (১) সরাসরি বিভিন্ন দেশের ওপরে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক এবং সামরিক চাপ সৃষ্টি করে হাজার হাজার হেক্টর জমিতে এর ফলন ঘটায়, কিংবা (২) দরিদ্র বা মধ্য কৃষকদের নগদ মুনাফার লোভ দেখিয়ে জমিতে চাষের ধরণ রূপান্তরিত কর। যেভাবেই করুক, শেষ অব্দি বহুজাতিকের বিলিয়ন ডলার ব্যবসা হয়। অন্যদিকে কৃষির চরিত্র বদলে যায়।

Read more


জলপথে যাত্রা করা জাহাজ দখল করা ইউরোপীয় জলদস্যুরা যখন রাজানুগ্রহে জাহাজে করে বাণিজ্য করতে এসে দেশ দখল করে তখন তারা হয়ে ওঠে আবিষ্কারক। ইউরোপ থেকে এভাবেই ভারতে আগমন করেছিল ভাস্কো-দা-গামা। লুঠেরা পর্তুগিজরা রাজ্য স্থাপন করেছিল গোয়া, কালিকটে।

Read more


তোমাদের সন্তানদের তোমরা শেখাবে যে তাদের পায়ের নীচের মৃত্তিকাতে তাদের প্রপিতামহদের ভস্ম রয়েছে। তারা যাতে মাটিকে শ্রদ্ধা করতে পারে সেজন্য তাদের শেখাও পৃথিবী আমাদের পূর্বপুরুষদের জীবন দিয়ে পূর্ণ। তোমরা আমাদের যা শিখিয়েছ, সন্তানদেরও সেটাই শেখাও – এই পৃথিবী হচ্ছে মা। যা কিছু পৃথিবীকে আঘাত দেয়, আহত করে সে সবকিছুই পৃথিবীর সন্তানদেরও আঘাত দেয়। যখন মানুষ মাটিতে থুতু ফেলে সে নিজের ওপরেই থুতু ফেলে।

Read more


গত কয়েক দশক ধরে পরিবেশ নিয়ে বিশ্বব্যাপী চর্চা চলছে। অন্য অনেক বিষয়ের মত পরিবেশ আন্দোলনও যেন পাশ্চাত্যের ‘সুসভ্য’ জাতিগুলির অবদান। গ্রীনপিস মুভমেন্ট, গ্রেটা থুনবার্গ এসব নাম ওয়াকিবহাল সকলের জানা। কিন্তু কারা ধ্বংস করেছিল, করছে এই পরিবেশ? আমাদের দেশেও পরিবেশ ধ্বংসের বীজ বুনেছিল কারা? জল জঙ্গলের উপর নির্ভরশীল পরিবেশপ্রেমী মানুষজনের জ্ঞানবুদ্ধি বিচার বিবেচনাকে অগ্রাহ্য করে এদেশের পরিবেশের সর্বাধিক ক্ষতির সূচনা করেছিল ওই উপনিবেশবাদী পাশ্চাত্যের শাসকরা। বহু বিষয়ের মত পরিবেশকেও নতুন আলোকে দেখতে শিখিয়েছিল সত্তরের দশক। তবে তৎপরবর্তীতে পরিবেশ সংক্রান্ত তাত্বিক গবেষকদের সঙ্গে ফলিত পরিবেশ জ্ঞান সম্পন্ন ‘নিম্নবর্গের’ মানুষজনের দূরত্ব না ঘোচায় পরিবেশ সংক্রান্ত সামগ্রিক জ্ঞান বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে।

Read more


১৯৭২-৮০ সালের সময়কালে আইসিএআর-এর ডিরেক্টর হন ডঃ স্বামীনাথন। দেশের কৃষিচর্চার সর্বময় অধিকর্তা, ১৯৭৯ সালে ভারত সরকারের প্রিন্সিপ্যাল সেক্রেটারি, তারপর প্ল্যানিং কমিশনে আসছেন তিনি। তিনি সম্প্রতি মারা গিয়েছেন, তাঁর চিন্তা এবং কাজ কি সত্যিই দেশকে খাদ্যতে স্বয়ম্ভর করে তুলেছিল? নাকি আরো কিছু আছে?

Read more


যেভাবে আজ এই মুহূর্তে উত্তরাখন্ড, হিমাচল প্রদেশ, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লীর সাধারণ মানুষ সামগ্রিকভাবেই ডুবেছেন এবং ডুবছেন সেভাবেই আরো প্রবলতম প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সামনে পড়বেন তাঁরা যার আর্থ-সামাজিক কু-প্রভাব ছাড় দেবে না আমাদের কারোর জীবনকেই।

Read more


সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত ভোটে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল পরিবেশ। রাজনৈতিক দলের কী অ্যাজেন্ডা, তার থেকে অনেক বেশি সাধারণ মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ছিল নদী ও পরিবেশ। রাজনীতির ময়দানে 'নদীর জন্য চাইছি ভোট' বলে জলঙ্গী নদী বাঁচানোর পক্ষে লড়াই করছেন জলঙ্গী নদী সমাজ মনোনীত নির্দল প্রার্থী তারক ঘোষ। অন্যদিকে পরিবেশের জন্য নির্দল হয়ে ভোটে লড়াই করছেন তপতী মাইতি। এঁরা দুজনে যথাক্রমে নদিয়া ও হুগলী জেলায় পঞ্চায়েত ভোটে লড়াই করেছেন। কত ভোট পেলেন তাঁরা?

Read more


অন্য দিকে বছরের পর বছর ধরে চলা বিশু পাসোয়ান এর বট গাছের নিচের চায়ের দোকান টা আসতে আসতে বন্ধ হয়ে যাবে। সে কদিন একটু সামলে নেওয়ার চেষ্টা করবে, ওর মা লোকের বাড়ী বাসন মাজে, ও ভেবেছিলো ওর মা কে এবার আর লোকের বাড়ী কাজ করতে দেবে না কিন্তু সে স্বপ্ন কি সত্যি হবে?

Read more


এই মূহুর্তে যোশীমঠ চর্চার মধ্যে রয়েছে,সবাই পড়ছে শুনছে তারপর আবার নতুন কোন খবর এসে যাবে আমাদেরও দৃষ্টি সেদিকে ঘুরে যাবে। আবার কোনদিন দেখবো চামোলি কিম্বা শ্রীনগর কিম্বা দেবপ্রয়াগ কিম্বা রুদ্রপ্রয়াগ সংবাদে উঠে এসেছে, আবার আমরা অবাক হবো। অথচ যে বিনাশ যাত্রার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি তাকে নিয়ে চিন্তা ভাবনা করবো না কখনও।

Read more


মোদী সরকার বহু দিন ধরে 'ব্যবসা করার সহজতার' নামে ই আই এ থেকে এফ আর এ পর্যন্ত একের পর এক পরিবেশ ও বন বিধিগুলির উপর আক্রমণ নামিয়ে সেগুলিকে দুর্বল করার প্রচেষ্টা করে চলেছে। তার শেষতম পেড়েকটি হলো, কর্পোরেট মুনাফার জন্য বনাধিকার আইন ২০০৬ কে খর্ব করা।

Read more


এই তৈলকে ভাঙ্গিয়া চুরিয়া ইহা হইতে এক মহান অজেয় অমর বস্তু বানাইবে মনুষ্যকুল, যাহা প্রকৃতিতে কোনওদিন ছিল না। convenience-এর ইহাই চূড়ান্ত ধাপ - তাহাকে বলিবে প্লাস্টিক। এই প্লাস্টিক যদিও হঠাৎ করিয়াই আবিস্কৃত হইবে বিংশ শতকের শুরুতে – কিন্তু তাহার গুনাবলী দেখি মানুষ চমৎকৃত হইবে। এই প্লাস্টিক মাটির তলায় পুঁতিলে ক্ষয় হয়না – টুকরো টুকরো হইয়া সর্বত্র এমনভাবে মিশিয়া যায় যে আমারও ক্ষমতা নাই সেই সব জায়গায় পৌঁছাইবার – শরীরের স্নেহ পদার্থে, মাতৃদুগ্ধে – প্লাস্টিক কোথায় থাকিবে না! প্লাস্টিক সস্তা, নরম অথচ শক্ত, ক্ষীণকায় অথচ বৃহদাকার। কিভাবে প্লাস্টিক আমাদের ক্ষতি করিবে, সেই সংক্রান্ত একটি আলোচনা

Read more


ভারতীয় উপমহাদেশের বেশিরভাগটা জুড়ে প্রায়-উষ্ণমণ্ডলীয় যে সুখা অরণ্যে রয়েছে, সেখানে যে ফি বছর শীতের শেষে বসন্ত আসার সঙ্গে সঙ্গে মরা ডালে ডালে নবীন পাতার সমারোহ আর লালের উদ্ভাস নিয়ে একটা বিরাট ঘটনা ঘটে যায়, সেটাও বন দফতরের তেমন ভাবে দেখা হয়ে ওঠেনি। এ নিয়ে তেমন‌ কোনও কাজও হয়নি। আজ পরিবেশ দিবসে এই কথাগুলো কি আরও একবার ভেবে দেখা উচিৎ নয়?

Read more


সুপ্রতিম কর্মকারের নদীকে জানা বোঝা শুরু নদীর জেলা নদিয়া থেকে। সেই জেলাটা তার নিজের জন্মস্থান।জলঙ্গি, চূর্ণী, মাথাভাঙা,পাগলাচন্ডী,ছোট গঙ্গা,চকাই, যমুনা, মরালী, অঞ্জনা আরো অসখ্য নদীর ভূগোল ইতিহাসের হদিস পাওয়া যাবে নোটবুকে।শুধু নদী নয়,আছে খাল বিলের সঙ্গে জলাভূমির পরিচয়। পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় নয়াচর, চরটার নাম বলাগড় চড়,তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরির প্রস্তাব বিপর্যয় ডেকে এনেছিল মৎস্যজীবীদের জীবনে। আবার সুন্দরবনের তেল দূষণে নদী হয়ে উঠেছিল নর্দমা। তিনি না লিখলে, কে লিখবেন 'নদীজীবির নোটবই', পড়লেন নব দত্ত।

Read more


একথা সত্যি যে, আমাদের দেশের সংবিধানে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও জলবায়ুর অধিকারকে মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। তবে বেশকিছু মামলায় সুপ্রিম কোর্ট স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও জলবায়ুকে জীবনধারণের অধিকারের আওতাভুক্ত বলে গণ্য করেছে। এছাড়া সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতে ১৮ক নামে নতুন একটি অনুচ্ছেদ সংযোজন করা হয়েছে। যেখানে পরিবেশের সংরক্ষণ, পরিবেশের মানোন্নয়ন, প্রাকৃতিক সম্পদ, জীববৈচিত্র্য, জলাভূমি, বন ও বন্যপ্রাণীর সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা বিধান করাকে রাষ্ট্রের অন্যতম লক্ষ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।

Read more


ভারতীয় রেল তার পরিকাঠামোর উন্নতির জন্য ভারতের করদাতা জনতার টাকায় অনেক লগ্নি করেছে, তার মধ্যে সব কিছুই যে ভারতের জনতার প্রয়োজনে এমন নয়। কেন্দ্রীয় সরকারের বাধ্যবাধকতা অনেক কেন্দ্রীয় প্রকল্পকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করার সুযোগ করে দেয়, যেমন মুম্বাই-আমেদাবাদ “বুলেট ট্রেন” প্রকল্প। কিন্তু রেলের পরিকাঠামোর অন্যান্য অনেক উন্নয়ন রেলের জন্য এবং তা আম জনতার জন্যও প্রয়োজনীয়। এমন একটা প্রকল্প দ্রুতগতি পার্শেল সরবরাহ ব্যবস্থা। পরীক্ষামূলকভাবে এই ব্যবস্থা দিল্লি ও মুম্বইয়ের মধ্যে ১১৩ দিন চালানো হয়। এই ব্যবস্থার নিশ্চিত দ্রুতগামিতায় আশ্বস্ত হয়ে আমাজন ইন্ডিয়া এই ব্যবস্থা ব্যবহার শুরু করে এবং ভারতীয় রেল শুধু আমাজন-এর কাছ থেকেই ২ কোটি টাকা লাভ করে। রেল ব্যবস্থার ছড়িয়ে পড়ার হার বেড়ে চলেছে দ্রুত গতিতে। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সারা বিশ্বের রেল-বাজারে ভারতীয় রেল তৃতীয় স্থান দখল করবে, এবং বিশ্বের বাজারের ১০ শতাংশ কব্জা করবে।

Read more


বিমানবন্দরের পাশাপাশি সমুদ্রবন্দর নিয়েও কিস্যা কম নেই। অবশ্য এই গল্পের শুরু ইউপিএ-২ আমলে, যখন ভারতের সংসদীয় বামপন্থীরা বলে বেড়াতেন যে তাঁরা উঠতে বললে কেন্দ্রীয় সরকার উঠবেন আর বসতে বললে বসবেন।

Read more


করোনাকালে যখন দেশের প্রবৃদ্ধি তলানিতে কখন গত এক-দেড় বছরে আদানির ব্যক্তিগত সম্পত্তির প্রবৃদ্ধির হার ২৩০% ছাড়িয়েছে। ভারতীয় জনতা বিজেপির উত্থানের সঙ্গে এই অখ্যাত ও অবজ্ঞাত ব্যক্তিটির নাটকীয় উত্থান, দোসর পুঁজির হাত ধরে গত শতকের ইউরোপের নানা রক্ত-লাঞ্ছিত কাহিনির কথা আমাদের মনে করিয়ে দেয়।

Read more


যে দোসর-পুঁজি আজ আমাদের দেশ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, তাদের চেতনায় সারা দেশটি তাদের মুনাফার জন্য মৃগয়াক্ষেত্র মাত্র, সেখানে না আছে মানুষের স্থান, না আছে প্রাণীজগতের অন্য প্রজাতির স্থান।

Read more


টাটা বা তার মতো যে সব দোসর-পুঁজিকে রাষ্ট্র অন্যায্য আর্থিক ও অন্যান্য বদান্যতা দেখিয়ে মুনাফার সুযোগ করে দিচ্ছে, তারা নির্বাচনে খোলাখুলি সরকারি দলের পেছনে টাকার থলি নিয়ে নির্বাচনী প্রচারের আর্থিক দায় নিচ্ছে।

Read more


পুঁজিপতিরা প্রাণীজগতের সাধারণ সম্পত্তি, জল-জঙ্গল-জমি-বাতাসকে নিজেদের মালিকানার আওতায় এনে, সেগুলিকে ফোকটে-পাওয়া-পুঁজি হিসেবে ব্যবহার করে মুনাফা করতে চাইছে। এই কাজে সে দেশে দেশে পুঁজি-বান্ধব সরকার গঠনে পুরোদমে নেমে পড়েছে। রাষ্ট্র হয়ে উঠেছে পুঁজির দোসর, চলছে দোসর-পুঁজি আর রাষ্ট্রের যুগলবন্দী!

Read more


মানুষের দৈনন্দিন জীবনচর্যা থেকে উঠে আসা পরিবেশ সংক্রান্ত দাবিসনদকে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে আরও আলোচনা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে শক্তিশালী করে ছড়িয়ে দেওয়া ও তার পাশাপাশি বাস্তবের মাটিতে জীববৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক সম্পদ, মানব সম্পদ তথা পরিবেশ রক্ষার লড়াইয়ে ভাগীদার হয়ে ‘আন্দোলনজীবী’ হয়ে উঠতে পারলে আখেরে লাভ কিন্তু আমাদেরই। এটাই হোক একুশের ডাক, এটাই হোক অঙ্গীকার।

Read more


সাহস আছে বটে অংশুর! না হলে অর্থনীতির পাশে ধপ করে বসিয়ে দেয় সংস্কৃতিকে। বলে কি না সংস্কৃতিতে বদল এলেই নাকি চাহিদা ও উৎপাদনকে শায়েস্তা করা যাবে। বোঝো ব্যাপারখানা! অংশুমান দাশের একটি ই- বুক নিয়ে আলোচনা।

Read more


মনে রাখা দরকার-- সুন্দরের কিছু বাস্তবতথ্যমূলক দিকও থাকে। তা দেয় পরিবেশ। পরিবেশকে লঙ্ঘন করে নদীতে বাঁধ, নির্বিচারে জঙ্গল সাফ, কারখানা ও হাসপাতালের মারাত্মক বর্জ্য ফেলা হয় নদীতে। মানুষ এমনিতেই পরিবেশের দফারফা করে চলেছে নিরন্তর।

Read more


‘পূর্ব কলকাতা জলাভূমি’ রক্ষায় এক বিজ্ঞানী প্রায় জীবনান্তক কাজ করে গেছেন। জীবন জীবিকা বাস্তুতন্ত্র একাকার হয়ে থাকার ছবি যেন অজানা মহাদেশের আবিষ্কার। বিশ্ব পরিবেশ দিবসে অমিতাভ আইচ-এর এই শ্রদ্ধার্ঘ, স্মরণ।

Read more


সিলিকোসিসে মৃত্যু-মিছিলের বিরাম নেই পাথর খাদান কিংবা কোয়ার্টজ পাউডারের কারখানায়। দীর্ঘকাল ধরে রোগে ভুগে তিলে তিলে মরেন শ্রমিকরা। পেশাজনিত রোগের অস্তিত্বই স্বীকার করা হয় না। পরিবেশ দিবসকে সামনে রেখে জরুরি প্রশ্নটা তুলেছেন দেবাশিস আইচ।

Read more